দিনভর আলোচনা ও উত্তেজনার পর জানা গেল আইসিসির বিবৃতি।সাকিব আল হাসানকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছে আইসিসি।
গতকাল রাতের পর অনেকটাই খোলাসা হয়েছিল সাকিব এর অনুপস্থিতির কারন।আইসিসির দুর্নীতি-বিরোধী নিয়ম ভাঙার অভিযোগে বাংলাদেশের টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ককে এই শাস্তি দিয়েছে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আইসিসির ওয়েবসাইটে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, জুয়াড়ির কাছ থেকে অনৈতিক প্রস্তাব পেয়েও সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে জানাননি সাকিব। তাই সব ধরনের ক্রিকেট থেকে দুই বছর তথা ২৪ মাসের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে বাংলাদেশের অধিনায়ককে।
তবে সাকিব মূলত এক বছর নিষিদ্ধ থাকবেন। পরবর্তী এক বছর স্থগিত নিষেধাজ্ঞায় থাকবেন। ওই এক বছরে সাকিব পুনরায় একই অভিযোগে অভিযুক্ত হলে সাকিবকে আবার শাস্তি দেবে আইসিসি। আজ থেকেই সাকিবের নিষেধাজ্ঞা শুরু হবে।
আইসিসির দুর্নীতি-বিরোধী আইনের নিয়ম হলো- কেউ অনৈতিক প্রস্তাব পেলে যত দ্রুত সম্ভব তা কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। কিন্তু সাকিব তিনবার এ ধরনের প্রস্তাব পেলেও সে সম্পর্কে কিছু জানাননি বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তবে সাকিব আইসিসিতে আপিল করতে পারেন, সেক্ষেত্রে তার নিষেধাজ্ঞার সময় আরো কম হতে পারে বলে জানা গেছে।