আগামী ১৩ তারিখ অনুষ্ঠিত হবে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট জোসেফ তাইপে এরদোগান ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যকার ঐতিহাসিক বৈঠক। এ লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান। সাম্প্রতিক সময়ে দু’দেশের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে দুই নেতার মধ্যে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। বুধবার তুরস্কের প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে একথা জানানো হয় বলে জানিয়েছে এএফপি।
আগামী ১৩ তারিখ অনুষ্ঠিত হবে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট জোসেফ তাইপে এরদোগান ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যকার ঐতিহাসিক বৈঠক। এ লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান। সাম্প্রতিক সময়ে দু’দেশের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে দুই নেতার মধ্যে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। বুধবার তুরস্কের প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে একথা জানানো হয় বলে জানিয়েছে এএফপি।
তুরস্কের প্রেসিডেন্টের দপ্তর জানায়, ফোনালাপের পর এ দুই নেতা আবারো নিশ্চিত করেন যে তারা আগামী ১৩ নভেম্বর বুধবার ওয়াশিংটনে সাক্ষাত করবেন।
অবশ্য তুরস্কের প্রেসিডেন্ট জোসেফ তাইপে এরদোগান সিরিয় সংঘাত নিয়ে বিরোধের কারণে তার ওয়াশিংটন সফর বাতিল করার হুমকি দিয়েছিলেন। এরপরই ট্রাম্প টুইটারে দেয়া এক বার্তায় বলেছেন, তিনি এরদোগানকে ‘অত্যন্ত আন্তরিকভাবে আমন্ত্রণ’ জানিয়েছেন এবং তিনি তার সঙ্গে সাক্ষাতের অপেক্ষায় রয়েছেন।
ট্রাম্প বলেন, ফোনালাপকালে তারা সিরিয়া-তুরস্ক সীমান্ত, সন্ত্রাসবাদ দমন, কুর্দিদের সাথে শত্রুতার অবসান ও অন্যান্য আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। এসময় এরদোগান ইসলামিক স্টেট (আইএস) গ্রুপের সদ্যপ্রয়াত নেতা আবু বকর আল-বাগদাদির স্ত্রীকে আটকের বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন।
ট্রাম্প টুইটারে বলেন, ‘তিনি আমাকে জানিয়েছেন যে তারা আইএসআইএসের অনেক যোদ্ধাকে গ্রেফতার করেছে। এসব যোদ্ধা সংঘাত চলাকালে পালিয়ে গিয়েছিল বলে জানা যায়। এদের মধ্যে সন্ত্রাসী ঘাতক আল-বাগদাদির এক স্ত্রী ও বোন রয়েছে।’
উল্লেখ্য, একেবারে তুরস্ক সীমান্তবর্তী সিরিয়ার উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় ইদলিব প্রদেশে কুর্দি যোদ্ধাদের সহযোগিতায় চালানো মার্কিন বাহিনীর বিশেষ এক অভিযানে এ আইএস নেতা বাগদাদি নিহত হন।
তুরস্কের প্রেসিডেন্টের দপ্তর জানায়, ফোনালাপের পর এ দুই নেতা আবারো নিশ্চিত করেন যে তারা আগামী ১৩ নভেম্বর বুধবার ওয়াশিংটনে সাক্ষাত করবেন।
অবশ্য তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান সিরিয় সংঘাত নিয়ে বিরোধের কারণে তার ওয়াশিংটন সফর বাতিল করার হুমকি দিয়েছিলেন। এরপরই ট্রাম্প টুইটারে দেয়া এক বার্তায় বলেছেন, তিনি এরদোগানকে ‘অত্যন্ত আন্তরিকভাবে আমন্ত্রণ’ জানিয়েছেন এবং তিনি তার সঙ্গে সাক্ষাতের অপেক্ষায় রয়েছেন।
ট্রাম্প বলেন, ফোনালাপকালে তারা সিরিয়া-তুরস্ক সীমান্ত, সন্ত্রাসবাদ দমন, কুর্দিদের সাথে শত্রুতার অবসান ও অন্যান্য আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। এসময় এরদোগান ইসলামিক স্টেট (আইএস) গ্রুপের সদ্যপ্রয়াত নেতা আবু বকর আল-বাগদাদির স্ত্রীকে আটকের বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন।
ট্রাম্প টুইটারে বলেন, ‘তিনি আমাকে জানিয়েছেন যে তারা আইএসআইএসের অনেক যোদ্ধাকে গ্রেফতার করেছে। এসব যোদ্ধা সংঘাত চলাকালে পালিয়ে গিয়েছিল বলে জানা যায়। এদের মধ্যে সন্ত্রাসী ঘাতক আল-বাগদাদির এক স্ত্রী ও বোন রয়েছে।’
উল্লেখ্য, একেবারে তুরস্ক সীমান্তবর্তী সিরিয়ার উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় ইদলিব প্রদেশে কুর্দি যোদ্ধাদের সহযোগিতায় চালানো মার্কিন বাহিনীর বিশেষ এক অভিযানে এ আইএস নেতা বাগদাদি নিহত হন।