আকিব মাহমুদ:
মারিয়া মুমু সাম্প্রতিক সময়ের এক আলোচিত নাম। নিজের আত্মবিশ্বাস আর দৃঢ় প্রচেষ্টায় মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ এ অবস্থান গড়েছেন টপ ফাইভে।কাজ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানী ট্রান্সফোটেক ইনক এর রিক্রুটমেন্ট ম্যানেজার হিসেবে। এরপর থেকে মশাল জ্বেলে আলো ফেরাতে উদ্যম গতিতে ছুটে চলছেন মুমু। তারই ধারাবাহিকতায় সৃষ্টি করেছেন সংগঠন ‘মশাল’।
হতাশা আর বিষাদগ্রস্থতাকে কাঠিয়ে উঠে জীবনের সঠিক পথ আর জীবনের মানে খুজে বের করতে সহায়তা দেবে মশাল। সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরা ক্লাবে তাদের প্রথম ইভেন্ট ‘বাধ ভেঙ্গে দাও’ এর মধ্যে দিয়ে যাত্রা শুরু করে সংগঠনটি।
মনোবিজ্ঞান বিষয়ে এ-লেভেল এর দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মুমু মানুষের প্রচলিত গতানুগতিক ধ্যান ধারনাকে ভেঙ্গে দিয়ে আলোকিত মানুষ গড়তে চান, গড়তে চান আত্মিক এবং সামাজিক সম্প্রিতীর বন্ধন।সম্প্রতি মারিয়া মুমু তার ক্যারিয়ার এবং সংগঠন মশাল নিয়ে কথা বলেছেন আমাদের সেরা নিউজ এর এক্সক্লুসিভ রিপোর্টার আকিব মাহমুদ এর সঙ্গে।
মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ এর টপ ফাইভ হয়েছেন। কেমন ছিল সেদিনের অভিজ্ঞতা?
– সেদিনের অভিজ্ঞতা ছিল অভুতপূর্ব। আমি ভাবিনি আমি টপ ফাইভ হব। কারন শুধুমাত্র কৌতুহল থেকেই আমি ঐ প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়েছিলাম। আমার উদ্দেশ্য ছিল একটা প্ল্যাটফর্মের। যেখান থেকে আমি মানুষের সাথে রিলেশন বিল্ড আপ করে সমাজের জন্য কিছু করতে পারব।
সাধারনত দেখা যায় সুন্দরী প্রতিযোগীতার বিজয়ীরা নাটক,সিনেমা কিংবা বিজ্ঞাপনে অংশ নেন। তেমন কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা?
– না, নাটক সিনেমা নিয়ে আমার কোনো পরিকল্পনা নেই। আমি সোশ্যাল এক্টিভিটিস এর মাধ্যমে সমাজের প্রচলিত ধ্যান ধারনা গুলো বদলে দিতে চাই। সমাজের মানুষের জন্য কিছু করতে চাই।
সম্প্রতি যাত্রা শুরু করেছে আপনার সংগঠন ‘মশাল’। মশাল নিয়ে কি পরিকল্পনা ? কি কি করতে চান?
প্রিয় খাবার কোনটি?
সব শেষ প্রশ্ন। আপনার প্রিয় একজনের নাম বলুন, যাকে আপনি সব থেকে ভালোবাসেন।
– আমার প্রিয় মানুষ আমার মা। আমার মা’কেই আমি সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আর মায়ের পরে আমি আমাকে ভালোবাসি।
সেরা নিউজ/আকিব