অনলাইন ডেস্ক:
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বসন্তোৎসবকে কেন্দ্র করে বিতর্কের ঝড় উঠেছে। বসন্তোৎসবের বেশ কয়েকটি ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর থেকে সমালোচনা হচ্ছ নানা মহলে। ভাইরাল হওয়া ওই ছবিতে দেখা গেছে, কয়েকজন তরুণ-তরুণীর পিঠে, বুকে অশ্লীল শব্দ-বাক্য। ভিডিওতে সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় রোদ্দুর রায়ের অনুকরণে রবীন্দ্রসংগীত বিকৃত করে তালে তালে নাচতে-গাইতে দেখা গেছে তাদের অনেককে।
রবীন্দ্রভারতীর বসন্তোৎসব ঐতিহ্যবাহী ও জনপ্রিয়। প্রায় মাসখানেক আগে থেকেই শুরু হয়ে উৎসবের প্রবেশপত্র বিতরণের কাজ। কারণ, এই একটি দিনই রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ঢুকতে দেওয়া হয় বহিরাগতদের। তাই বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা বসন্তোৎসবে অংশ নেন। বৃহস্পতিবারের অনুষ্ঠানেও অংশ নেন অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।
তাই ওই ছবি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠার পর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি, ভাইরাল হওয়া ছবিতে যাদের দেখা গেছে তারা বহিরাগত। হুগলি, চন্দননগর, চুঁচুড়ার বিভিন্ন কলেজ থেকে বসন্তোৎসবে যোগ দিতে এসেছিল তারা। খবর সংবাদ প্রতিদিনের।
রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরীর দাবি, পিঠে-বুকে অশ্লীল গালাগাল লিখে যারা উৎসবে যোগ দিয়েছিল তারা কেউ রবীন্দ্রভারতীর ছাত্রছাত্রী নয়। তারা হুগলি, চন্দননগর, চুঁচুড়ার বিভিন্ন কলেজের ছাত্র। তাদের বিরুদ্ধে সিঁথি থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ছবিগুলো সুপার ইম্পোজ করে তৈরি করা হয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখা যাচ্ছে।
তবে প্রশ্ন উঠেছে, রোদ্দুর রায়ের বিকৃত রবীন্দ্রসংগীত বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বাজানোর পরও কেন বসন্তোৎসব পরিচালন কমিটির