ঘড়ির কাঁটা ১২টা স্পর্শ করতেই বাবা পা রেখেছেন ৩৫ বছরে আর ছেলে ৭ বছরে। বলছিলাম দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে দাপুটে ক্যারিয়ার পার করা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব ও তার ছেলে জায়ান ফারুক আয়াশের কথা। একই দিনে পিতা-পুত্রের বয়স বাড়ার কারণ; ২০১৪ সালে নিজের জন্মদিনেই বাবা হয়েছিলেন অপূর্ব।
সেকারণেই ২০১৪ সালের জন্মদিনকে জীবনের সেরা জন্মদিন আর আয়াশকে জন্মদিনের সেরা উপহার বলে মনে করেন এই অভিনেতা। নিজের জন্মদিনের সকালে বার্তা২৪.কমকে মোবাইল ফোনে এমনটি বেশ উচ্ছ্বাস নিয়ে বলছিলেন অপূর্ব।
অপূর্ব জানিয়েছেন, আমি ভাগ্যবান বাবাদের একজন। বাবা-ছেলের জন্মদিন একই তারিখে। শুধু এই কারণেই নিজেকে পৃথিবীর সেরা ভাগ্যবান বাবা বলে মনে হয়। আয়াশ আমার জন্মদিনের সেরা উপহার।
করোনা কালের জন্মদিনে বাবা ছেলের পরিকল্পনা কি? এমন প্রশ্নে অপূর্ব জানিয়েছেন, আমি কখনো আমার জন্মদিনকে ঘিরে আয়োজন করিনা। পরিবারের সঙ্গে বিশেষ করে আয়াশের সঙ্গে এই দিনটা কাটে আমার। প্রতিবার আয়াশের জন্য পরিবারের সদস্য আর সহকর্মীদের নিয়ে ছোট করে কিছু একটা করার চেষ্টা করি। কিন্তু এবার ঐ রকম অবস্থায় নেই আমারা কেউ, তাই এবার ঘরোয়া ভাবেই পরিবারের সবাই একসাথে খাওয়া-দাওয়া করবো।
জিয়াউল ফারুক অপূর্ব ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার মা ফিরোজা আহমেদ রাজশাহী বেতারের একজন শিল্পী ছিলেন। বাল্যকাল থেকেই অপূর্বর শোবিজে আগ্রহ ছিল। তার কর্মজীবন শুরু হয় অমিতাভ রেজা চৌধুরী নির্দেশিত নেসক্যাফের বিজ্ঞাপনে মডেলিংয়ের মাধ্যমে।
সেরা নিউজ/আকিব