সেরা নিউজ ডেস্ক:
প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাস বা কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়ে যাচ্ছে পুরো বিশ্ব। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশকেও মুখোমুখো হতে হয়েছে সামাজিক চ্যালেঞ্জের। এমনই প্রেক্ষাপটে সামাজিক বাঁধা বা সোশ্যাল স্টিগমা এর শিকার হতে হয়েছে করোনা মোকাবেলায় দায়িত্ব পালন করা সম্মুখ যোদ্ধাদেরও। দায়িত্ব পালনকালে পারিপার্শ্বিক অবস্থা থেকে কি ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়েছে, চ্যালেঞ্জ কি ছিল আর সেগুলো মোকাবেলাই বা কিভাবে করা হয়েছে সেসব বিষয়ে মত বিনিময় করেছেন তরুণরা।
ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান ফাহাদের সঞ্চালনায় আলোনা পর্বে গত বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) ভার্চুয়াল আয়োজনে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক এবং ইউটিউব লাইভে সমবেত হয়ে এই মতবিনিময়ে অংশ নেন আলোচকেরা। এতে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের রেজিস্ট্রার (মেডিক্যাল ইউনিট-ভিএ) ডা. রিফাত আল ইমন, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সহকারী রেজিস্ট্রার (সার্জারি) ডা. ওয়াসিহ উদ্দিন আহমেদ, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বিজনেস স্কুলের প্রধান এবং সহযোগী অধ্যাপক এস এম আরিফুজ্জামান, পুলিশের নোয়াখালী জেলা গোয়েন্দা বিভাগে দায়িত্বরত উপ পরিদর্শক মোহাম্মদ আশিকুর রহমান এবং সংগীত শিল্পী আমিদ হোসেন চৌধুরী।
এসময় নিজেদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের রেজিস্ট্রার (মেডিক্যাল ইউনিট-ভিএ) ডা. রিফাত আল ইমন বলেন, এই করোনাকালীন সময়ে আমাদের একটি ডিজিটাল মাধ্যাম দরকার যার মাধ্যমে আমরা সবাইকে সচেতন করতে পারি ।
এসময় মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সহকারী রেজিস্ট্রার (সার্জারি) ডা. ওয়াসিহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ঈন্সপায়ারিং বাংলাদেশ প্লাটফরম এর মাধ্যমে আমরা সবাইকেই সচেতন করতে পারবো .
কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বিজনেস স্কুলের প্রধান এবং সহযোগী অধ্যাপক এস এম আরিফুজ্জামান বলেন, একটি বাংলাদেশের সামাজিক যোজাযোগ মাধ্যম দরকার যার মাধ্যমে আমাদের প্রোগোতীশিল যুব সমাজ আরো সচেতন হতে পারে
অনুষ্ঠানে ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান ফাহাদ বলেন, ‘ এই করোনাকালীন সময়ে সম্মুখযোদ্ধা দের প্রতি সংবেদনশীল আচরণ এবং যুব সমাজকে সচেতন এবং অনুপ্রানীত করার জন্যই আমরা ইন্সপায়ারিং বাংলাদেশ এর ডিজিটাল প্লাটফ্রম লঞ্চ করতে যাচ্ছি খুবই দ্রুত’