বাইডেন প্রথমেই কর্নওয়ালের সেন্ট আইভসের সমুদ্র উপকূলবর্তী একটি গ্রামে পৌঁছাবেন। সেখানেই তিনি জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন। এই বৈঠকে ভ্যাকসিন কূটনীতি, বাণিজ্য, জলবায়ু এবং উন্নয়নশীল বিশ্বের অবকাঠামো পুনর্নির্মাণের বিষয়ে আলোচনা প্রাধান্য পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। বাইডেনের এমন প্রচেষ্টাকে মার্কিন কর্মকর্তারা চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব মোকাবেলার উপায় হিসেবে বিবেচনা করছেন।
এর আগে, ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বাইডেন বলেছেন, ‘গত শতাব্দীর গণতান্ত্রিক জোট এবং সংস্থাগুলো কি আধুনিক কালের হুমকি এবং প্রতিবন্ধকতাগুলোর বিরুদ্ধে তাদের যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারবে? আমি বিশ্বাস করি যে, উত্তরটি হ্যাঁ। এই সপ্তাহে ইউরোপে এই বিষয়টি আমাদের প্রমাণ করার সুযোগ রয়েছে।’
এদিকে, ইউক্রেন, সাইবার হামলা, পুতিনের কঠোর সমালোচক নাভালনির কারাগারে থাকা এবং মার্কিন নির্বাচনে হস্তক্ষেপ নিয়ে চলমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সুইজারল্যান্ডের জেনিভায় আগামী ১৬ জুন বৈঠক করার কথা রয়েছে।
সেরা টিভি/আকিব