স্টাফ রিপোর্টার:
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে শুক্রবার ঘরমুখী মানুষের উপচেপড়া চাপ দেখা গেছে। বিধিনিষেধ শিথিলের দ্বিতীয় দিন শুক্রবার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছোট-বড় যানবাহনে চড়ে যাত্রীরা শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের শিমুলিয়া ঘাটে এসে উপস্থিত হচ্ছেন। ঘাটে আসা যাত্রীরা ফেরি ও লঞ্চ যোগে পদ্মা পারাপার হচ্ছেন। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়তে থাকে বাড়ি ফেরা মানুষের চাপ। এক পর্যায়ে দুপুরের দিকে জনসমুদ্রে পরিণত হয়ে যায় শিমুলিয়াঘাটি। ঘাট সামলাতে প্রশাসন হিমশিম খেতে দেখা গেছে।
এদিকে গণপরিবহন ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ বেড়েছে কয়েকগুণ। ব্যক্তিগত গাড়ির চাপে ফেরিতে যানবাহন পারাপারে বেগ পেতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষের। এতে ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় অবস্থান করতে দেখা গেছে সহাস্রাধিক ব্যক্তিগতগাড়ি ও পণ্যবাহী ট্রাককে। বাড়তি গাড়ির চাপে ব্যক্তিগত ও গণপরিবহনে আসা যাত্রীদেরও নদীর পারাপারে অপেক্ষা করতে হচ্ছে দীর্ঘক্ষণ। এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে দক্ষিণবঙ্গের বাড়ি ফেরা হাজার হাজার মানুষের।
এদিকে লঞ্চগুলোতে মানা হচ্ছে না নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি। অর্ধেক যাত্রী ধারণের কথা থাকলেও তার চেয়ে অধিক যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে এসব লঞ্চ। ঘাট কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, যানবাহন ও যাত্রী পারাপারে নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি ও ৮২টি লঞ্চ সচল রয়েছে।
বিআইডাব্লিউটিএ শিমুলিয়া নদী বন্দর কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন বলেন, ঈদকে কেন্দ্র করে মানুষের বাড়তি চাপ রয়েছে। নৌরুটে বর্তমানে ৮২টি লঞ্চ দিয়ে যাত্রী পারাপার করা হচ্ছে।
এবিষয়ে বিআইডাব্লিউটিএ শিমুলিয়াঘাটের সহকারী উপ-মহাব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম জানান, নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি সচল রয়েছে। ঘাট এলাকায় পারাপারের জন্য যাত্রী ও পণ্যবাহী মিলিয়ে প্রায় ৮ বা ৯শ’ যানবাহন রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সকল যানবাহন পারাপার করা হবে। লঞ্চ চালু হওয়ায় ফেরিতে যাত্রী
সেরা টিভি/আকিব