স্টাফ রিপোর্টার:
স্বাস্থ্যঝুঁকি উপেক্ষা করেও ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী হয়ে লঞ্চে চড়ে রাজধানী ছাড়ছেন মানুষ। কয়েকটি রুটে যাত্রীর তুলনায় লঞ্চ কম থাকায় দুর্ভোগ আর ভোগান্তি নিয়েই প্রিয়জনের কাছে ছুটেছেন মানুষ। জরিমানা ও আইনি ব্যবস্থা নিয়েও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে বিআইডব্লিউটিএ। রাত পোহালেই ঈদ উল আজহা। স্বজনদের সাথে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে শেষ সময়ে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে মানুষের স্রোত। তবে, আনন্দের এই যাত্রায় ভোগান্তির শেষ নেই। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকির মধ্যেও স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত।
লঞ্চের ডেকে পা ফেলার জায়গা নেই। কেবিনের সামনে, ছাদসহ সব জায়গায় যাত্রী। অভিযোগ অস্বীকার করে লঞ্চ মালিকরা বলছেন, বাধা দেয়া সত্ত্বেও জোর করে লঞ্চে উঠছেন যাত্রীরা।
অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাইয়ের অপরাধে মামলা করেও পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ বিআইডব্লিউটিএ। বিআইডব্লিউটিএ’র যুগ্ম পরিচালক (ট্রাফিক) মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, যাত্রীরা যাতে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারে সে বিষয়ে আমরা তৎপর আছি। এছাড়া যেসকল লঞ্চ অতিরিক্ত যাত্রী নিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছি।
ঈদযাত্রার শেষের দিন দক্ষিণাঞ্চলের ৪২টি রুটে সদরঘাট ছেড়েছে প্রায় ১২৫টি লঞ্চ।
সেরা টিভি/আকিব