স্টাফ রিপোর্টার:
ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে স্বস্তি ফেরেনি ঘরমুখো মানুষদের। শেষ দিনের ঈদযাত্রায় যানজট আর ধীরগতির বেড়াজালে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন যাত্রী ও পরিবহন সংশ্লিষ্টরা। যত সময় যাচ্ছে বাড়ছে সেই ভোগান্তির সীমা।
মঙ্গলবার (২০ জুলাই) সন্ধ্যার সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থেকে মির্জাপুর উপজেলার পাকুল্লা পর্যন্ত প্রায় ৩৫ কিলোমিটার সড়কে যানবাহনের ধীরগতি। কোথাও কোথাও যানজটেরও সৃষ্টি হচ্ছে। এতে চরম সমস্যায় পড়েছেন নারী ও শিশুরা। তবে যানজট নিরসন আর চলাচল স্বাভাবিক রাখতে তৎপর রয়েছে আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে স্বস্তি ফেরেনি ঘরমুখো মানুষদের। শেষ দিনের ঈদযাত্রায় যানজট আর ধীরগতির বেড়াজালে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন যাত্রী ও পরিবহন সংশ্লিষ্টরা। যত সময় যাচ্ছে বাড়ছে সেই ভোগান্তির সীমা।
মঙ্গলবার (২০ জুলাই) সন্ধ্যার সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থেকে মির্জাপুর উপজেলার পাকুল্লা পর্যন্ত প্রায় ৩৫ কিলোমিটার সড়কে যানবাহনের ধীরগতি। কোথাও কোথাও যানজটেরও সৃষ্টি হচ্ছে। এতে চরম সমস্যায় পড়েছেন নারী ও শিশুরা। তবে যানজট নিরসন আর চলাচল স্বাভাবিক রাখতে তৎপর রয়েছে আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
মহাসড়কে কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তা ও এলেঙ্গা হাইওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত জানান, মহাসড়কে অতিরিক্ত যানবাহন আর ঘরমুখো মানুষের চাপ এখনো রয়েছে। মহাসড়কের এ অংশে ধীরগতিতে যান চলাচল করছে। পরিস্থিতি আর যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে তৎপর রয়েছে পুলিশ। অতি দ্রুতই মহাসড়কের যান চলাচল স্বাভাবিক হবে বলে আশা করছি।
সেরা টিভি/আকিব