মঙ্গলবার (১৯ মে) আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য প্রকাশ করেছে।
সিএনএনের প্রতিবেদন মতে, ইঁদুরের পর ভ্যাকসিনটি মানবদেহে প্রথম পর্যায়ের ট্রায়ালেও আশা জাগানো ফলাফল এসেছে। যেসব সেচ্ছাসেবীদের শরীরে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে হয়েছে তাদের শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে দেখা হয়েছে। এতে দেখা গেছে ভ্যাকসিন প্রয়োগে ওই ব্যক্তিদের শরীরে করোনা থেকে সুস্থ হয়ে ওঠা ব্যক্তিদের সমান বা তার চেয়েও বেশি পরিমাণে ভাইরাস প্রতিরোধী অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে।
আরো জানানো হয়, ট্রায়ালে অংশ নেয়া সেচ্ছাসেবীদের কারো শরীরেই তেমন কোনো খারাপ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। আশা করা যাচ্ছে ভ্যাকসিনটি ব্যবহারে মানবদেহে কিছুটা হলেও ভাইরাস প্রতিরোধী ক্ষমতা তৈরি হয়েছে।
এখন আগামী জুলাই মাসেই ভ্যাকসিনটির কার্যকারিতা পরীক্ষায় বড় পরিসরে হিউম্যান ট্রায়াল শুরুর পরিকল্পনা করছে মডার্না কর্তৃপক্ষ। আর এতে সফলতা আসলে ভ্যাকসিনটি জানুয়ারির প্রথম দিকেই জনসাধারণের কাছে পৌঁছে যাবে বলে জানিয়েছেন কোম্পানিটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. তাল জাকস।
তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি এটি এমনি একটি সুখবর যার জন্য মানুষ অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে। আমরা ভ্যাকসিনটি করোনা প্রতিরোধে শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি করছে। আমি মনে করি ভ্যাকসিন তৈরির যাত্রার এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পাওয়া।
সেরা নিউজ/আকিব