কাশফুল, পরিষ্কার নীল আকাশ আর সবুজ মাঠ। এই সমস্ত শব্দগুলো শুনলেই মনে আসে ঋতুর রানী শরতের নাম। বাংলার প্রকৃতিতে শরতের আবির্ভাব মুগ্ধ করে আমাদের। তবে এবারের শরৎ একেবারেই ভিন্ন। করোনাকালে শরৎ যে সত্যিই এসে পড়েছে বোঝা যায় ফেসবুকের কল্যাণে।
শরৎকালে তাপমাত্রা ও আদ্রতা কমে যায়। এই সময় শুষ্ক হয়ে ওঠে চারিদিক। তখনই প্রয়োজন হয় ময়েশ্চারাইজারের। কিন্তু, গরম লাগতে থাকে। এদিকে রোদের তাপও বেড়ে যায়। তাই এই সময় বাইরে বের হওয়ার আগে অবশ্যই সানস্ক্রিন মাখা উচিত।
হিমেল হাওয়া গায়ে মেখে একটু রোদে আরাম কেদারা নিয়ে বসার আরামই আলাদা। বিশেষ করে আমাদের মতো গ্রীষ্মপ্রধান দেশে শীত তো অতিথি-মাত্র। তাই আমরা মূলত শীতের সবটুকু রূপ-রস রীতিমতো চেটেপুটে উপভোগ করতে চায়।
অনেকের মনে করেন শীতকালে রোদ থেকে বাঁচতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। গরমের দিনের মতো শীতের দিনেও কিন্তু সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি ত্বকের একইরকমভাবে ক্ষতি করে। তাই শীত পরার সময় সূর্যের তেজ থেকে ত্বককে বাঁচাতে সানস্ক্রিন খুবই প্রয়োজনীয়। আর মনে রাখবেন শীতকালে এসপিএফ ৩০-৫০ এর মধ্যে যেকোনও সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত।
রোদের হাত থেকে বাঁচতে অয়েলি স্কিনের জন্য ওয়াটার-বেসড কোনও সানস্ক্রিন বেছে নেওয়া উচিত। অতিরিক্ত ময়েশ্চার বা আর্দ্রতাযুক্ত সানস্ক্রিন শীতকালে শুষ্ক ত্বকের যাবতীয় সমস্যার সমাধান করতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।
সেরা নিউজ/আকিব