স্টাফ রিপোর্টার:
আগামী ১৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বিতীয় ধাপের ৬১টি পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র প্রার্থীদের তালিকা চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ।
শুক্রবার বিকাল ৪টায় গণভবনে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় একক প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
৬১ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা :
গুরুদাসপুরে মো. শাহনেওয়াজ আলী, সিরাজগঞ্জ পৌরসভায় সৈয়দ আব্দুর রউফ মুক্তা, উল্লাপাড়ায় এস এম নজরুল ইসলাম, বেলকুচিতে বেগম আশানুর বিশ্বাস, রায়গঞ্জে মো. আব্দুল্লাহ আল পাঠান, কাজীপুরে মো. আব্দুল হাননান তালুকদার, ঈশ্বরদীতে মো. ইছাহক আলী মালিথা, পাবনার ফরিদপুর পৌরসভায় খন্দকার মো. কামরুজ্জামান মাজেদ, সাঁথিয়ায় মাহবুবুল আলম, ভাঙ্গুড়ায় মো. গোলাম হাসনাইন, সুজানগরে মো. রেজাউল করিম, খুলনার গাংনীতে মো. আলী, কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মো. সামছুজ্জামান অরুন, ভেড়ামারায় মো. শামিমুল ইসলাম ছানা, মিরপুরে মোহা. এনামুল হক, ঝিনাইদহের শৈলকুপায় কাজী আশরাফুল আজম, বাগেরহাটের মোংলা পোর্টে শেখ আব্দুর রহমান, মাগুরা পৌরসভায় মো. খুরশীদ হায়দার টুটুল, দিনাজপুর সদর পৌরসভায় রাশেদ পারভেজ, বিরামপুর পৌরসভায় মো. আক্কাস আলী, বীরগঞ্জে মো. নূর ইসলাম, নীলফামারীর সৈয়দপুরে রাফিফা আক্তার জাহান, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে মো. ফরহাদ হোসেন ধলু, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে মো. আব্দুল্লা আল মামুন, গাইবান্ধায় শাহ মাহমুদ জাহাঙ্গীর কবীর, বগুড়ার শেরপুরে মো. আব্দুস সাত্তার, সারিয়াকান্দিতে মো. আলমগীর শাহী, সান্তাহারে মো. আশরাফুল ইসলাম মন্টু, নওগাঁর নজিপুরে মো. রেজাউল কবীর চৌধুরী, রাজশাহীর কাকনহাট পৌরসভায় এ কে এম আতাউর রহমান খান, ভবানীগঞ্জ পৌরসভায় মো. আ. মালেক, আড়ানীতে মো. শহীদুজ্জামান, নাটোরের নলডাঙ্গায় মো. মনিরুজ্জামান মনির, লালপুরের গোপালপুর পৌরসভায় কাজী আসিয়া জয়নুল,
কুমিল্লার চান্দিনায় মো. শওকত হোসেন ভুঁইয়া, ফেনীর দাগনভুঁইয়ায় ওমর ফারুক খান, নোয়াখালীর বসুর হাটে আবদুল কাদের।
চট্টগ্রামের সন্দীপে মোক্তাদির মওলা সেলিম, খাগড়াছড়িতে নির্মলেন্দু চৌধুরী, লামায় মো. জহিরুল ইসলাম।
বরিশালের পিরোজপুরে মো. হাবিবুর রহমান মালেক, টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে মো. মনজুরুল ইসলাম তপন, কিশোরগঞ্জ জেলার কিশোরগঞ্জ পৌরসভায় মো. পারভেজ মিয়া, কুলিয়ারচরে সৈয়দ হাসান সরোয়ার মহসিন, ঢাকার সাভারে হাজী আব্দুল গনি, নরসিংদীর মনোহরদীতে মোহাম্মদ আমিনুর রহমান রশিদ, নারায়ণগঞ্জের তারাব পৌরসভায় হাছিনা গাজী, ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে মো. সেলিম রেজা, শরীয়তপুরে পারভেজ রহমান, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় মো. বিল্লাল হোসেন সরকার, ফুলবাড়ীয়ায় মো. গোলাম কিবরিয়া, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে লতিফুর রহমান রতন, কেন্দুয়ায় মো. আসাদুল হক ভুঞা।
সিলেটের সুনামগঞ্জে নাদের বখত, ছাতকে মো. আবুল কালাম চৌধুরী, জগন্নাথপুরে মিজানুর রশীদ ভুঁইয়া, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে মো. জুয়েল আহমেদ, কুলাউড়ায় সিপার উদ্দিন আহমদ, হবিগঞ্জের মাধবপুরে শ্রীধাম দাস গুপ্ত, হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে গোলাম রসুল রাহেল চৌধুরী।
এদিকে এবার দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিষয়ে কঠোর অবস্থানে আওয়ামী লীগ। এর আগে বিদ্রোহী হয়ে জিতেছিলেন বা বিদ্রোহীদের সমর্থন করেছিলেন এমন নেতাদের নাম এবার আর না পাঠানোর নির্দেশনা রয়েছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ বিষয়ে একাধিকবার দলীয় নেতাকর্মীদের সতর্ক করেছেন।
সেরা টিভি/আকিব