স্ট্রিকের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ জুয়াড়িদের কাছে দলের তথ্য পাচারের। এছাড়াও দলের খেলোয়াড় ও অধিনায়ককে তথ্য পাচারের জন্য প্ররোচনা করা। এমনকি অভিযোগ তদন্তে আইসিসির অ্যান্টি করাপশন দলকে সহায়তাও করেননি। তথ্য লুকানোরও প্রমাণ পেয়েছে আইসিসি।
২০১৬ থেকে ২০১৮ জিম্বাবুয়ে দলের কোচের দায়িত্ব ছাড়াও বিপিএল, আইপিএল, এপিএলে বিভিন্ন দলের দায়িত্ব পালন করেছেন স্ট্রিক। এ সময়কালে বেশ কিছু ম্যাচ নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত করে অসঙ্গতি পায় আইসিসি।
নিষিদ্ধের আট বছরে ক্রিকেটীয় কোন কার্যক্রমের সাথে যুক্ত থাকতে পারবেন না জিম্বাবুইয়ান লিজেন্ডস।
সেরা টিভি/আকিব