স্টাফ রিপোর্টার:
নোয়াখালীর চৌমুহনীতে পূজামণ্ডপ ও মন্দিরে হামলা-ভাঙচুরের মামলা এবং কুমিল্লার ঘটনায় ফেসবুকে উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করার অভিযোগে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতিসহ আরো ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ নিয়ে এ ঘটনায় ১৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
এছাড়া, অপর আসামিদের সহিংসতার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছেন, বেগমগঞ্জের ফয়সাল ইনাম কমল, আলা উদ্দিন, ফজলুর করিম সুজন, মিন্টু, আবদুল বাকি শামীম, সেনবাগের মো. হারুনুর রশিদ, সদর উপজেলার মো. রায়হান, ফয়সাল বারী চৌধুরী, বেলায়েত হোসেন, চাটখিলের পারভেজ হোসেন ও সোনাইমুড়ির আবদুল বারেক। এর মধ্যে ৬৪ এজাহারভুক্ত এবং ঘটনার সাথে জড়িত থাকার প্রমাণ থাকায় ৭২জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সকালে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম তার সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান। এসময় তিনি বলেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সহ সভাপতি ফয়সাল ইনাম কমল মন্দিরে হামলা-ভাংচুরের অন্যতম উসকানিদাতা। কুমিল্লার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উসকানিমূলক সাম্প্রদায়িক পোস্ট দেয়ার পাশাপাশি, বিভিন্ন ফেসবুক ব্যবহারকারীকে শেয়ার করেন ফয়সাল ইনাম কমল। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে বেগমগঞ্জ থাকায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে।
সেরা টিভি/আকিব