সকালে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ধানসিঁড়ি একাদশের দুই ওপেনার তন্ময় তপু ও বাপ্পী মজুমদার ২ ওভারে ২০রান নিয়ে শুভ সূচনার পর ওপেনার বাপ্পী মজুমদার ইনজুরি নিয়ে মাঠ ছাড়েন। এরপর ক্রিজে আসা রাসেল হোসেন ও ড্যাশিং ওপেনার তন্ময় তপুর জুটি ৬ ওভারে ৫০ রান করে জয়ের ভিত গড়ে দেন । রাসেল ব্যাক্তিগত ১৫ রানের মাথায় কীর্তখোলা একাদশের অধিনায়ক লেগ স্পিনার মিথুন সাহার বলে বোল্ড আউট হয়ে যায় । এরপর ক্রিজে যাওয়া তপংকর চক্রবর্তীর ধীর গতির ব্যাটিং কিছুটা চাপে ফেলে দেয় ধানসিঁড়ি একাশকে। যদিও কীর্তখোলা একাদশের ফিল্ডিং মিসের প্রতিযোগীতায় ২ বার জীবন পাওয়া তন্ময় তপুর পাঁচ চার ও এক ছয়ে ৪১ রানের ইনিংস আর শেষ দিকে অধিনায়ক কাওছার হোসেন এবং এম জুয়েলের ব্যাটে ভড় করে নিধারির্ত ১৬ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১২৬ রান করে ধানসিঁড়ি একাদশ। কীর্তনখোলা একাদশের পেসার নজরুল বিশ্বাস ও অধিনায়ক মিথুন সাহা নেন ২ উইকেট ।
১২৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামা কীর্তখোলা একাদশ শুরুতেই ধানসিঁড়ি একাদশের পেসার আবুল বাশারের তোপের মুখে পরে ওপেনার টিটু দাসকে হারায়। অন্য ওপেনার অধিনায়ক মিথুন সাহা ১৩ রান করে বিদায় নেবার পর আসা-যাওয়ার মিছিল ছিল র্কীতখোলা একাদশে । মাঝ দিকে টপ অডার ব্যাটসম্যান নজরুল বিশ্বাস ২০ রানের ইনিংস খেললেও তা জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না জয়ের জন্য । ধানসিঁড়ি একাদশের নিয়ন্ত্রিত বেলিংয়ে ১২ ওভারে ৮৫ রানে অল আউট হয়ে যায় কীর্তখোলা একাদশ। ধানসিঁড়ি একাদশের বিধান সরকার,কাওছার হোসেন, আবুল বাশার, এম জুয়েল ও রাসেল হোসনে নে ২ উইকেট আর মুশফিক সৌরভ ও তন্ময় তপু নেন ২ উইকেট।
খেলা শেষে বিজয়ী ধানসিঁড়ি ও রানার্সআপ কীর্তখোলা একাদশের হাতে ট্রফি তুলে দেন বরিশাল জেলা প্রশাসক এস,এম, অজিয়র রহমান। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিসিবির পরিচারক আলমগীর হোসেন খাল আলো , সিনিয়র সাংবাদিক আনিসুর রহমান স্বপন, বরিশাল মেট্রাপলিটন প্রেস ক্লাবের সভাপতি কাজী আবুল কালাম আজাদ, দৈনিক আজকের পরিবর্তন পত্রিকার প্রকাশক সম্পাদক কাজী মিরাজসহ অন্যান্যরা।
সেরা নিউজ/আকিব